সহজ বাংলা টু জাপানি ভাষা শিক্ষা - জাপানি ভাষা বর্ণমালা
বাংলা টু জাপানি ভাষা শিক্ষা বা জাপানি ভাষা বর্ণমালা সম্পর্কিত আজকের এই আলোচনায় আপনি জানতে পারবেন জাপানি ভাষা কি? জাপানি বর্ণমালা কয়টি? জাপানি ভাষা শিক্ষা বই pdf কিভাবে পাবেন এবং কিভাবে ধাপে ধাপে পরিপূর্ণভাবে ভাষাটি শিখতে পারবেন তার পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন।
জাপানের নাগরিক ও বসবাসকারীগণ যে ভাষায় ভাবের আদান প্রদান করে তা মূলত জাপানি ভাষা। আর জাপানি ভাষা শেখার জন্য প্রয়োজন জাপানি বর্ণ, ব্যাকরণ ও সংস্কৃতি সম্পর্কে সুস্পষ্ট জ্ঞান অর্জন করা।
পেজ সূচিপত্র: সহজ বাংলা টু জাপানি ভাষা শিক্ষা - জাপানি ভাষা বর্ণমালা
- জাপানি বর্ণমালা বাংলা
- জাপানি ভাষা বর্ণমালা কয়টি?
- হিরাগানা বর্ণমালা কয়টি
- হিরাগানা যুক্ত বর্ণ
- হিরাগানা কি কাজে লাগে?
- কাতাকানা বর্ণমালা
- কাতাকানা যুক্ত বর্ণ
- হিরাগানা ও কাতাকানা কি?
- জাপানি কানজি বর্ণমালা বা কাঞ্জি
- জাপানি ভাষা শিক্ষা
- জাপানি ভাষা শিক্ষা কোর্স
- জাপানি ভাষা শিক্ষা কেন্দ্র
- জাপানি ভাষা শিক্ষা বই pdf - বাংলা টু জাপানি ভাষা শিক্ষা বই
Learn Japanese Language |
জাপানি বর্ণমালা বাংলা
জাপানি বর্ণমালা বাংলা ভাষার মাধ্যমে এই আলোচনায় আমরা জানতে পারব। তিন ধরনের বর্ণমালার সংমিশ্রণে মূলত জাপানি ভাষা লেখা হয়। সেই তিন ধরনের বর্ণমালা গুলো হল যথাক্রমে হিরাগানা, কাতাকানা ও কাঞ্জি।
এখানে ধারাবাহিকভাবে মিন্না নো নিহংগো (Minna no Nihongo) বই অনুযায়ী জাপানি বর্ণমালা, অধ্যায় ভিত্তিক শব্দের অর্থ, বাক্য গঠন প্রক্রিয়া, Bunkei, Reibun, Kaiwa, Renshu A, Renshu B, Renshu C, Mondai এবং কয়েকটি অধ্যায় পরপর Fukushu আলোচনা করা হয়েছে।
এই ধারাবাহিক অধ্যায় গুলো অনুশীলন করে একজন বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ খুব সহজে নিজ ভাষার মাধ্যমে বাংলা টু জাপানি ভাষায় দক্ষ হতে পারবেন।
তাছাড়া বিভিন্ন জাপানি ভাষা দক্ষতা পরীক্ষায় (JLPT & NAT) অংশগ্রহণের মাধ্যমে কৃতকার্য হয়ে দেশে ও জাপানে মানসম্মত কাজে নিয়োজিত হয়ে, কর্মজীবনে সফলতা অর্জন করতে পারবেন।
তাহলে চলুন শুরু করা যাক বাংলা টু জাপানি ভাষা শিক্ষা বা জাপানি ভাষা বর্ণমালা এর ধারাবাহিক আলোচনা।
জাপানি ভাষা বর্ণমালা কয়টি?
জাপানি ভাষায় বেসিক বর্ণমালা রয়েছে ৪৬ টি এবং এই ৪৬ টি বর্ণের মধ্যে কতিপয় বর্ণের উপরে চিহ্ন যুক্ত করে নতুন কিছু বর্ণের সৃষ্টি হয়েছে। সেগুলোর সংখ্যা খুব বেশি নয়। তাছাড়া দুটি বর্ণ পাশাপাশি বসেও নতুন কিছু সাউন্ড তৈরি করে।
উপরের কথাগুলো হিরাগানা ও কাতাকানা উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। অর্থাৎ হিরা গানাতেও মূল বর্ণ ৪৬ টি এবং কিছু বর্ণের উপরে চিহ্ন বসিয়ে ও দুটি বর্ণ পাশাপাশি বসে নতুন কিছু বর্ণের ও সাউন্ডের সৃষ্টি করে। বিষয়টি নিচে ধারাবাহিকভাবে উদাহরণের সাহায্যে আলোচনা করা হয়েছে।
হিরাগানা বর্ণমালা কয়টি
প্রতিটি ভাষারই নিজস্ব কিছু শব্দ থাকে। যেমন, বাংলা ভাষার ক্ষেত্রে যদি বলি, সে ক্ষেত্রে বাংলা ভাষার দেশীয় কিছু শব্দ হলো কুলা, চুলা, পেট, ডাব, ইত্যাদি। তেমনি জাপানের ও নিজস্ব কিছু শব্দ রয়েছে। আর এই সকল শব্দগুলো লেখা হয় মূলত হিরাগানা বর্ণমালা ব্যবহার করে।
নিচে হিরাগানা বর্ণমালা বা চার্ট দেখানো হলো।
Hiragana Chart Bangla |
যখন একটি শব্দ হিরাগানা বর্ণ দিয়ে লেখা হয়, তখন সেটা দেখেই বোঝা যাবে যে এই শব্দটি জাপানের নিজস্ব শব্দ। জাপানের কোন নাগরিকের নাম যখন লেখা হবে তখন সেটা লেখা হবে হিরাগানা বর্ণমালা ব্যবহার করে।
হিরাগানা যুক্ত বর্ণ
জাপানের নিজস্ব শব্দ গুলো লেখার জন্য ব্যবহার করা হয় হিরাগানা বর্ণমালা। কিন্তু সকল শব্দ লেখার জন্য প্রয়োজনীয় সকল সাউন্ড হিরাগানা বর্ণমালার এই ৪৬ টি বর্ণ দ্বারা পূরণ হয়নি।
তাই কতিপয় বর্ণের উপরে তেন তেন ( ゛) এবং মারু ( ˚ ) যুক্ত করে নতুন সাউন্ডের তৈরি করা হয়। তাছাড়া দুটি বর্ণ একটু উপরে নিচে বসেও নতুন সাউন্ড সৃষ্টি করে তথা যুক্তবর্ণ সৃষ্টি হয়। যেগুলো হিরাগানা যুক্তবর্ণ হিসেবে পরিচিত।
নিম্নে হিরাগানা যুক্তবর্ণ গুলো উল্লেখ করা হল।
Hiragana Conjugation Chart |
হিরাগানা কি কাজে লাগে?
জাপানি ভাষার যাবতীয় শব্দগুলো লেখার জন্য মূলত হিরাগানা ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বাংলা ভাষায় যেরকম বিভিন্ন ভাষা থেকে আসা শব্দগুলো মিশে ভাষাটির পরিপূর্ণতা পেয়েছে, তেমনি জাপানি ভাষাতেও বিভিন্ন দেশের শব্দে এসে সেই দেশের ভাষাকে পরিপূর্ণতা দান করেছে। কিন্তু জাপানের নিজস্ব কিছু শব্দ রয়েছে এবং সেই শব্দগুলো লেখার জন্যই মূলত হিরাগানা কাজে লাগে।
কাতাকানা বর্ণমালা
আমরা বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ বিভিন্ন প্রয়োজনে “কম্পিউটার” শব্দটির ব্যবহার করি। এই কম্পিউটার শব্দটি মূলত আমাদের বাংলা ভাষার নিজস্ব শব্দ নয়। এটি মূলত একটি ইংরেজি শব্দ। যা আমাদের শব্দ ভাণ্ডারে প্রবেশ করে স্বাভাবিক ভাবেই ব্যবহার হচ্ছে।
নিচে কাতাকানা বর্ণমালা বা চার্ট দেখানো হল।
Japanese Katakana Alphabet Chart |
তেমনি জাপানের মানুষও যখন কম্পিউটার লিখেন তখন এই কম্পিউটার শব্দটি তাদের কাছে একটি বিদেশি শব্দ। এটি আমাদের কাছে যেমন বিদেশি শব্দ তেমনি জাপানিদের কাছেও বিদেশি শব্দ। এই ধরনের বিদেশি শব্দ লেখার জন্য যে বর্ণমালা ব্যবহার করা হয়, তাই মূলত কাতাকানা বর্ণমালা।
একটি শব্দ যখন কাতাকানা বর্ণ দিয়ে লেখা হয় তখন সেটা দেখেই বোঝা যায় যে, শব্দটি মূলত বিদেশি শব্দ। হতে পারে অন্য কোন দেশের নিজস্ব শব্দ বা অন্য কোন দেশের মানুষের নাম।
কাতাকানা যুক্ত বর্ণ
হিরাগানা বর্ণমালার ক্ষেত্রে যেমন, জাপানের নিজস্ব শব্দ লেখার জন্য পর্যাপ্ত সাউন্ড না থাকার কারণে হিরাগানার ৪৬ টি বর্ণ ছাড়াও কিছু বর্ণের উপর তেন তেন ( ゛) এবং মারু ( ˚ ) ব্যবহার করে নতুন সাউন্ড সৃষ্টি করা হয়। এছাড়াও দুটি বর্ণ পাশাপাশি উপরে নিচে বসেও নতুন কিছু সাউন্ড সৃষ্টি করা হয়।
কাতাকানার যুক্ত বর্ণ গুলো নিম্নে দেখানো হল।
Katakana Conjugate Chart Online |
তেমনি জাপানিরা বিদেশি শব্দ লেখার জন্য ব্যবহার করে কাতাকানা বর্ণমালা। সে কাতাকানা বর্ণমালাতেও রয়েছে ৪৬ টি বর্ণ, যা দ্বারা পর্যাপ্ত সাউন্ড সৃষ্টি করা সম্ভব হয় না। ফলে কিছু বর্ণের উপর তেন তেন ( ゛) এবং মারু ( ˚ ) ব্যবহার করে নতুন কিছু সাউন্ডের সৃষ্টি করা হয়।
তাছাড়া কিছু বর্ণ পাশাপাশি উপরে নিচে বসেও কাতাকানা বর্ণমালাতে নতুন সাউন্ড সৃষ্টি করে। এদেরকে বলা হয় কাতাকানার যুক্ত বর্ণ।
হিরাগানা ও কাতাকানা কি?
হিরাগানা ও কাতাকানা হল জাপানি ভাষায় ব্যবহৃত দুই ধরনের বর্ণমালা। হিরাগানা ব্যবহার করা হয় শুধুমাত্র জাপানের নিজস্ব শব্দগুলো লেখার জন্য এবং কাতাকানা ব্যবহার করা হয় শুধুমাত্র জাপানের ভাষায় যে বিদেশি শব্দ গুলো ব্যবহার করা হয় সেগুলো লেখার জন্য।
জাপানি কানজি বর্ণমালা বা কাঞ্জি
জাপানি ভাষায় লেখালেখি করার জন্য তিন ধরনের বর্ণমালার ব্যবহার করা হয়। যথা- হিরাগানা, কাতাকানা, ও কাঞ্জি। হিরাগানা এবং কাতাকানার ক্ষেত্রে বর্ণগুলো পাশাপাশি বসে শব্দ গঠন করে, এবং এই শব্দগুলো আবার পাশাপাশি বসে একটি পূর্ণাঙ্গ বাক্য গঠন করে। যে শব্দগুলো নির্দিষ্ট অর্থ প্রকাশ করে এবং বাক্য নির্দিষ্ট ভাবের প্রকাশ করে।
কিন্তু কাঞ্জি হল একটি চিত্রভিত্তিক বর্ণমালা। যেখানে একটি ছবি একটি পূর্ণাঙ্গ অর্থ প্রকাশ করে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় একটি ছবি প্রকাশ করে একটি মাছের অর্থ অথবা গাছের অর্থ অথবা শহরের অর্থ।
এরকম বিভিন্ন অর্থ প্রকাশ করার জন্য এই ক্ষেত্রে এক ধরনের চিত্রভিত্তিক বর্ণ ব্যবহার করা হয়। যেগুলোর আকৃতি দেখে ব্যবহারকারীকে সনাক্ত করতে হয় যে এটি দ্বারা কি প্রকাশ করা হচ্ছে।
জাপানি ভাষায় প্রায় দুই হাজারেরও বেশি কাঞ্জি প্রচলিত আছে যেগুলো গণমাধ্যমগুলোতে ব্যবহার করা হয়। তবে এই দুই হাজারের বাহিরেও আরো কিছু কাঞ্জি আছে যেগুলো কম বেশি প্রচলিত।
এখানে একটি বিষয় উল্লেখ করা প্রয়োজন, জাপানের বিভিন্ন ভাষার দক্ষতা পরীক্ষার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু কাঞ্জি মনে রাখলেই মোটামুটি ভাবে এই পরীক্ষাগুলোতে উত্তীর্ণ হওয়া যায়। যেগুলো পর্যায়ক্রমে আলোচনা করা হবে।
সম্পূর্ণ পোস্টের আলোচনা এই ভিডিওতে দেখতে পারেন
জাপানি ভাষা শিক্ষা (Japanese Language Learning)
আপনি এই লাইনটি পড়ছেন তার অর্থ হল আপনি পূর্বে আলোচিত সকল বিষয় ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। জাপানি ভাষা শেখার জন্য সর্বপ্রথম আপনাদেরকে শিখতে হবে জাপানি ভাষায় ব্যবহৃত হিরাগানা বর্ণমালা, হিরাগানা বর্ণমালার যুক্তবর্ণ গুলি, কাতাকানা বর্ণমালা, কাতাকানা বর্ণমালার যুক্তবর্ণ গুলি এবং জাপানি ভাষায় ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের কাঞ্জি। তাহলে আপনি ভালোভাবে জাপানি ভাষা লিখতে পড়তে ও বুঝতে পারবেন।
জাপানি ভাষা শিক্ষা কোর্স
জাপানি ভাষা শিক্ষা কোর্স বলতে যে জিনিসটিকে বোঝানো হয় তাহলে আপনি কোন স্তরের ভাষা শিখতে চাচ্ছেন তার ওপর ভিত্তি করে প্রচলিত কিছু বই পড়ালেখা করা এবং ওই বইগুলোর উপর ভিত্তি করেই পরীক্ষা দেওয়া।
যেমন- প্রাথমিকভাবে যখন একজন শিক্ষার্থী বাংলা টু জাপানি ভাষা শিখতে শুরু করেন তখন তাকে প্রথমে জাপানের বর্ণমালা গুলো শিখতে হয়। তারপর জাপানের ভাষায় ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের কাঞ্জি শিখতে হয়। যেগুলি শেখার জন্য বাজারে বিভিন্ন ধরনের বই পাওয়া যায়।
তবে জাপানিজ ভাষা শেখানোর ক্ষেত্রে যে বিষয়টি ফলো করা হয় তা হল N5 এর জন্য হিরাগানা কাতাকানা এবং কাঞ্জির নির্দিষ্ট বই রয়েছে। মূলত এগুলো পড়েই N5 পরীক্ষা দেওয়া হয়। তাছাড়া N4, N3, N2, N1 এর জন্য এরকম ভিন্ন ভিন্ন পর্যায়ের বই রয়েছে যেগুলো পড়ালেখা করে ওই পরীক্ষাগুলো দিতে হয়।
জাপানি ভাষা শিক্ষা কেন্দ্র
জাপানি ভাষা শেখার জন্য বিভিন্ন ধরনের ওয়ে রয়েছে। আপনি চাইলে অনলাইন থেকেও বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেল থেকে সাহায্য নিয়ে পাশাপাশি বাজার থেকে নির্দিষ্ট বই কিনে পড়ালেখা করে জাপানি ভাষা শিখতে পারেন।
তেমনি সহজে এবং সুনির্দিষ্ট নিয়ম মেনে যদি খুব অল্প সময়ের মধ্যে ভাষা শিখতে চান সে ক্ষেত্রে একটি জাপানি ভাষা শিক্ষা কেন্দ্রে যোগাযোগ করতে পারেন।
জাপানি ভাষা শেখানোর এই সকল প্রতিষ্ঠানগুলো একটি নির্দিষ্ট ধারাবাহিকতা মেইনটেইন করে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে পাঠদান করে থাকে। ফলে একজন ছাত্র খুব অল্প সময়ের মধ্যে জাপানি ভাষার উপরে আত্মবিশ্বাসী ও দক্ষ হয়ে ওঠেন।
ভাষা শিক্ষা কেন্দ্র ছাড়া জাপানি ভাষা শেখা যাবে না বিষয়টা এমন নয়। আপনি এখন যে লেখাটি পড়ছেন এই ওয়েবসাইটে জাপানি ভাষা শেখার জন্য সকল বিষয় সহজ সাবলীল ভাবে, সুশৃঙ্খলভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
একজন শিক্ষার্থী এখানে আলোচিত বিষয় গুলো মনোযোগ সহকারে পড়লেই জাপানি ভাষায় সে দক্ষ হিসেবে নিজেকে তৈরি করতে সক্ষম হবেন ইনশাল্লাহ।
জাপানি ভাষা শিক্ষা বই pdf - বাংলা টু জাপানি ভাষা শিক্ষা বই
জাপানি ভাষা শিক্ষা বই মিন্না নো নিহংগো (Minna no Nihongo) এর পিডিএফ ফরমেট আপনি চাইলেই অনলাইন থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন এবং সেটাও অনুসরণ করে ভাষা শিক্ষা কার্যক্রম সফলভাবে চালিয়ে যেতে পারবেন।
অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে এই বইয়ের পিডিএফ ফাইলটি আপলোড করা আছে আথবা ডাউনলোড করার লিংক দেওয়া আছে যে লিংক টিতে ক্লিক করে আপনি এই বইটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
ডাউনলোড করার জন্য গুগলে গিয়ে বইয়ের নামটি লিখে পিডিএফ ডাউনলোড শেষে দিয়ে সার্চ দিলেই বিভিন্ন ওয়েবসাইট আসবে। তার মধ্য থেকে যে কোন একটি ওয়েবসাইট থেকে আপনি এই বইটি ডাউনলোড করে পড়ালেখা শুরু করতে পারবেন।
তাহলে পড়তে থাকুন আর বাংলা ভাষার মাধ্যমে জাপানি ভাষা শিখতে থাকুন।
খুব সহজে জাপানি ভাষা শেখার পদ্ধতি বা ধাপসমূহ
বাংলায় ১ম অধ্যায় Minna No Nihongo N5 Lesson 1 in Bangla Free
বাংলায় ২য় অধ্যায় Minna No Nihongo N5 Bangla Version Lesson 2
বাংলায় Minna No Nihongo N5 Lesson 3 Free Vocabulary and Grammar